বাবা সেদিন কাজ থেকে ফিরে মাকে বলল ,” শোন আগামি বুধবার তোমার মা আসছেন , চিলেকোঠার ঘরটা পরিষ্কার করে রেখ। উনি এবার কিছুদিন এখানে থাকবেন। আগের মত ছোট ঘরটায় রাখলে ভাল হত কিন্তু সেটা তো এখন খোকার দখলে। মা বলল ,” ঠিক আছে মা আসুক না ,সে কোথায় থাকবে ,কি খাবে সে নিয়া তোমায় মাথা খারাপ করতে হবে না । বাবা আর কিছু না বলে চলে গেল। তারপ্র সব নিত্যদিনের মত চলতে থাকল । আমিও পড়াশুনায় মন দিলাম । পাঠকগণকে এতক্ষণ আমার পরিচয় দেওয়া হয় নি । আমি জয় মিত্র ,১১ ক্লাসে পড়ি ।বাবা সঞ্জয় জুট মিলে চাকরি কাজ করে বয়স ৪৮ হলেও এক্টু বেশী বলেই মনে হয় । মা আবার উল্টো বয়স ৩৭ হলেও ৩০-৩২ বেশি মনে হয় না । মা আমার খুব সুন্দরী । আমার এই দিদা মায়ের সৎ মা । কিন্তু দিদার নিজের কোন সন্তানাদি না থাকায় মাকে খুব ভালবাসে । দাদু মারা যাবার পর দিদা প্রায় এখানে এসে থাকে, মাঝে মাঝে অন্য আত্মীয়দের কাছে চলে যান।এবার বেশ কিছুদিন পর এখানে আসার খবর দিয়েছেন । যাই হোক নির্দিষ্ট দিনে দিদা এল কুশল বিনিময় হবার পর হাত মুখ ধুয়ে দিদা চা খেতে বসল। মায়ের সঙ্গে টুকটাক কথার পর বলল ,” তাহলে ছোট ঘরটাতে চলে যাই। মা বলল,” তোমার একতলার ছোট ঘরটাতে এখন জয় থাকে, ছাদের ঘরটা পরিষ্কার করে রেখেছি ,ওখানে থাকলে অসুবিধা হবে? দিদা বলল ,” আবার উপর নিচ করা , তারচেয়ে আমি নাতির সঙ্গে থাকব, কিরে নাতি তোর আপত্তি নেই তো বুড়ি দিদার সাথে থাকতে । আমি বললাম,” না না আপত্তি কিসের ,তবে অনেক রাত পযন্ত আলো জেলে পড়া করি তাই তোমার ঘুমের অসুবিধা হতে পারে। দিদা মুচকি হেসে বলল ,” ঠিক আছে অসুবিধা হলে দেখা যাবে। তারপর আমার ঘরে গুছিয়ে বস্ল। রাতে শোবার সময় দিদা শাড়ি ছেড়ে ম্যাক্সি মত একটা পরে নিল তারপর বলল ,” ওরে বাবা তুই কি টিউব লাইট জ্বেলে রাখবি না কি! আমি ইতিবাচক ঘাড় নাড়লাম। দিদা বলল ,”আজ ছেড়ে দে কাল একটা টেবিল ল্যাম্প কিনে এনে পড়াশুনা করিস। Read more “পরিষ্কার দেখতে পারছিলাম মায়ের ঊরুসন্ধির চেরাটা হাঁ হয়ে রয়েছে”
